সেখানে লক্ষ করলে দেখা যায় জেলা ছাত্রলীগের নবগঠিত কমিটিতে সহ-সভাপতির মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ পায় মিরাজুল ইসলাম মিরাজ। পদ পাওয়ার পর পরই প্রমান সহ প্রকাশিত হয় মিরাজের বিয়ের তথ্য।
গোপন সূত্রে জানা যায় মিরাজ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের কোন এক নেতার মাধ্যমে নবগঠিত কমিটিতে পদ পাই কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগের। এটা নিয়ে পদ নির্বাচিত অনেক নেতাকর্মীদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি। বিবাহিত মিরাজুল ইসলাম মিরাজ। নিজেকে অবিবাহিত দাবী করে ছাত্রলীগে পোস্ট পেয়েছে। শুধু তাই নয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে কিছু মেয়েদের সাথে অশ্লীল চ্যাট সহ অর্থ অফার করে সময় কাটানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে।
কোন নেতাকর্মীই মেনে নিতে পারছে না ছাত্রলীগের নামে এসব বিবাবহিত মিরাজের মতো লোকদের। শুধু তাই নয় অনেকের অনেক কুরুচিপূর্ণ কথার সম্মুখীন হতে হচ্ছে, কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগের অনেক নেতাকর্মীকে এসব হাইব্রিড নব্য নেতাদের জন্য কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগ সমালোচনার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
0 মন্তব্যসমূহ