সাইকোলজিস্ট ও থেরাপিস্ট কেলিফার্ন পোমেরাঞ্জ বলেছেন " একজন মানুষ যখন ভালোবাসার রসে ডুবে থাকে তখন তার শরীর কেমিক্যাল ককটেইন উৎপন্ন করে যার মধ্যে আছে — ডোপামিন, নোরাড্রেনালাইন, টেস্টোস্টেরন, সেরোটোনিন। এই কেমিক্যালগুলো আপনার চিত্তকে সবসময় পুলকিত, আনন্দিত, কালারফুল, বৈচিত্র্যময়, চঞ্চল, যৌবন্য, সেক্সের প্রতি গভীর আকৃষ্ট করে তোলে । "
- সে আপনার চিন্তার খোঁড়াক হয়।
- তার সাথে চোখাচোখি হলে আপনার বুক ধরফর করা শুরু করে।
- সে আপনার আকাঙ্ক্ষার যৌন দাসী হয়ে ওঠে।
- আপনি নিজের রূপ-সৌন্দর্য নিয়ে সচেতন হয়ে গেছেন। সত্যি করে বলেন তো গতকাল আপনি কতবার আয়নায় নিজেকে দেখেছেন? কমেন্টে জানাবেন।
- তার গুণগুলো, কথা বলার ভাব-ভঙ্গি আপনি নিজের অজান্তেই আয়ত্ত করতে শুরু করে দিয়েছেন।
- আপনি নিজেকে নতুন করে চিনতে শুরু করবেন।
- নিজের চক্ষের সামনে হাজারো সুন্দরী যুবতী দেখলেও তারা আপনার বক্ষে বিরাজ করবে না।
- ভালোবাসার আকর্ষণ পৃথিবীর সব জায়গায় অনুভব করতে পারবেন।
- বেখেয়ালি, উদাসীন হয়ে গেছেন।
- পড়াশোনায় দুর্বল হয়ে গেছেন কারণ আপনি তো পড়ার টেবিলে শুধু তাকেই পড়েন।
- তার সমস্যা নিয়ে আপনার মাথা ঘামানো।
- আপনার বন্ধুরা ইতিমধ্যে আপনার হাবভাব লক্ষ্য করে ফেলেছে।
- গেইম বাদ দিয়ে গান-বাজনা ভালো লাগা শুরু হয়েছে।
- তার সঙ্গে নিজের ভবিষ্যৎ কল্পনা করতে শুরু করেছেন।
- আপনার মধ্যে কবিত্বময় ভাব বিরাজ করবে।
- আপনি নিজেকে তার পছন্দমতো সাজাবেন।
- আপনি ইন্ট্রোভাট হলেও ওর জাদুময় ভালোবাসা আপনাকে সবার সাথে মিশতে সুযোগ করে দিবে।
এটা শুধু ১৬-২৪ বছর বয়সের জন্যই লেখা। এর বেশি বয়সের ক্ষেত্রে এগুলো না-ই মিলতে পারে।
0 মন্তব্যসমূহ