এ সময় জায়েদ খান প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে বলেছেন, আমি না জিতলে কে জিতবে? আমি কাজ করেছি, তাই জিতেছি। আগামীবারও ভোটে দাঁড়ালে জিতব।
এর আগে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুন প্যানেল সংবাদ সম্মেলন করে। তাতে বিভিন্ন স্ক্রিণশট দেখিয়ে নির্বাচনের নানা অভিযোগ তুলে ধরেন এই প্যানেল। এসব অভিযোগের প্রসঙ্গে জায়েদ খান জানান, স্ক্রিণশটগুলো সুপার এডিটেড। নির্বাচনের আগে থেকেই তার বিরুদ্ধে এসব ছড়ানো হচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন।
জায়েদ খান দাবি করেছেন, সে জিতেছে বলে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে। পুনরায় ভোট দিয়ে সে আবারও জিতলে এমন অভিযোগ করবে বলেও মন্তব্য করেন এ অভিনেতা।
তিনি বলেন, শিল্পীরা আমাকে ভালোবাসে। তাদের ভোটেই তৃতীয়বার নির্বাচিত হয়েছি৷ আগামীতেও যদি নির্বাচন করি আত্নবিশ্বাস আছে শিল্পীরা আমাকে নির্বাচিত করবেন।
জায়েদ খান বলেন, নির্বাচন ঘিরে এক মাস ধরেই নোংরা ভিত্তিহীন কথা ছড়ানো হচ্ছে। এত কিছুর পরও আমাকে শিল্পীদের ভোটে নির্বাচিত হয়েছি। পরাজিত হয়ে অনেক কথা বলছেন। তাদের অনেক প্রার্থীই পাশে ছিল। তখন তারা কেন অভিযোগ করেনি? এসব অভিযোগ আগে আসেনি কেন? শিল্পীরা টাকায় বিক্রি হয় না৷ তারা একটু ভালোবাসা চায়। আমাদের কাজে সহযোগিতা করতে দুই প্যানেলকেই সাত জন করে লোক রাখার অনুমতি ছিল। এর বাইরে আমাদের কোনো লোক ছিল না।
ঢাকা/মীম
0 মন্তব্যসমূহ