উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উষসীর সহ সভাপতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোঃ মোশাররফ হোসেন। আলোচনায় অংশ নেন উষসীর সহ সভাপতি এটিএস গ্রুপের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সমাজ সেবক এম এ খান জুয়েল, সাংগঠনিক সম্পাদক শাইন কবির, নির্বাহী সদস্য বিশিষ্ট কবি ও পর্যটন বিষয়ক গবেষক দি ম্যাসেজ পত্রিকার সম্পাদক কাজী মোহিনী ইসলাম,উষসীর সদস্য বিশিষ্ট কবি রিতু নূর,বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কেন্দ্রীয় কমান্ড এর ডিজিটাল ওপ্রযুক্তি সম্পাদক, কবি ও উপস্থাপক অধ্যাপক জাহানারা রেখা।
নারী উদ্যোক্তা ও ফ্যাশন ডিজাইনার জাহানারা হাফিজ বিথী, নারী উদ্যোক্তা জয়িতা পদক প্রাপ্ত সুলতানা পারভিনপ্রিয়া, রুপালী ব্যাংকের এজিএম কবি নুরে-ই আক্তার, সিনেমা পরিচালক ও গবেষক এস বি বিপ্লব, বীর মুক্তিযোদ্ধা রনাংগনে র দিনগুলি বইয়ের লেখক ওয়াজেদ হাসান সেলিম, সংগীত শিল্পী মারিয়াম সুলতানা, রুপা মজুমদার, উষসীর দপ্তর সম্পাদক কামাল আহমেদ লিপু ও সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট আলোকচিত্রী হুমায়ুন কবীর।
আলোচনায় বক্তারা উষসীর কেন্দ্রীয় কমিটি নামে আর একটি সংগঠন আত্মপ্রকাশে যারা কাজ করছে তার বিরোধিতা করেন। সংগঠনের গঠনতন্ত্রের গ্রহন যোগ্য নয় বলে অভিমত দেন এবং বলেন উষসী একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন এখানের সদস্যরা কবি, লেখক, শিল্পী, সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে জড়িতরাই সদস্য হবে, এর বাইরের লোকদের সদস্য না করাই ভালো বলে অভিমত ব্যাক্ত করেন। আরো যে বিষয় গুলি নিয়ে আলোচনা হয় উষসীর ত্রৈমাসিক সাহিত্য পত্র বের হচ্ছে কি কি লেখা যাচ্ছে তাতে বিষয়গুলো প্রফেসর মোশাররফ তুলে ধরেন।
এবার বই মেলায় উষসীর ১১ জন সদস্যের বই বের হচ্ছে তাদের বই গুলির প্রকাশনা উৎসব এ মাসেই হবে। ভাষা দিবস ও স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান নিয়ে আলোচনা হয়। কিছু নতু সদস্যদের সদস্যপদ দেয়া হয়। সবশেষ উষসীর ঢাকায় ৭ম বর্ষ উদযাপনের কেক কাটা হয়। পরে সংগীত পরিবেশন করেন মোঃ মাসুদ রানা, মোহিনী টুরিস্ট ক্লাব ও উষসীর সাংস্কৃতিক টিম সারা বাংলাদেশের পর্যটন ঐতিহাসিক স্থান গুলো প্রতি ২ মাস অন্তর পরিদর্শন করার সিদ্ধান্ত হয়।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন কবি ফারহানা হক স্বপ্না, বিশিষ্ট সংগঠক আল আমিন, নুতন সদস্য কবি সানিয়া, কবি আবু সুফিয়ান,বাংলাদেশ বেতার ও টিভির সংগীত শিল্পী মাসুদ রানা সবশেষে ডিনারের মাধ্যমে অনুষ্ঠান সমাপ্ত হয়।
0 মন্তব্যসমূহ