থানায় অভিযোগ পত্র থেকে জানা যায়, পূর্ব থেকে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে একই এলাকার মজিদ প্ররামানিক এর ছেলে আবু মুসা (৪০) রবিউল প্ররামিনিক , শরিফ প্ররামানিক, শুকুর প্ররামানিক, জয়লাল প্ররামানিক, রাকিব প্ররামানিক, বাক্কার প্ররামানিক, আলামিন প্ররামানিক, সেলিম প্রমানিক, কালাম প্রমানিক, উজ্জ্বল হোসেন সহ আরো অনেকেই। গত( ২২ শে সেপ্টেম্বর) বৃহস্পতিবার দুপুর ২ টার জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ইসা খাঁ বাড়িতে অতর্কিত হামলা করে । এই সময় ইসা খাঁর কে বাঁচাতে এগিয়ে আছে সপ্তম শ্রেণী পড়ুয়া মেয়ে আয়শা খাতুন (১২) এই সময় আয়শার উপর সাবল দিয়ে হামলা চালানো হয় ।
হামলায় সময় আয়শার শরীরে থাকা জামা টেনে খুলে ফেলে প্রতিপক্ষের লোকজন। বিবস্ত্র আশয়ার মাথায় সাবল দিয়ে আঘাত করে। সাবলের আঘাতে আয়লার মাথায় গুরুতর জখম হয় । সেই মূহূর্তে তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হাওয়া সঙ্গে সঙ্গে ভ্যান যোগে কুমারখালী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আয়শার কে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার্ড করে। আয়শা এখন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে বলে জানিয়েছেন তার পরিবার।
আয়শার বাবা ইসা খাঁর শরীরের অবস্থা অবনতি হলে তাকেও ঢাকা মেডিকেলে রেফার্ড করা হয়েছে। এই ঘটনায় আনছার খাঁ ,ফরিদা , শরিফুল সহ আরো অনেকে আহত হয়ে কুমারখালী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
অভিযুক্তদের বাড়িতে গেলে কাউকে পাওয়া যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শী সম্পা খাতুন জানান, মাঠের জমি নিয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে কুদ্দুস এর ছেলে রবিউল, আলামিন, রাকিবুল, আয়শাকে বিবস্ত্র করে সাবল দিয়ে মেরেছে। আয়শার বাবা ও মার উপর মারধর করছিল। এই সময় আয়শা তার বাপ - মা কে বাঁচাতে গেলে তার উপর এমন হামলা হয়। আমরা এলাকাবাসী এর বিচার চাই।
মোঃ তামিজুল ইসলাম বলেন, হামলার সময় আমার ঘর থেকে সোনার একটা চেন ও সোনার চুরি হামলাকারীদের মধ্যে থেকে কেউ এই গুলো নিয়ে গেছে।
0 মন্তব্যসমূহ