সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড বাড়িয়ে দু দেশের সম্পর্ককে আরো জোরদার করা প্রয়োজন। বিশেষ অতিথি ওয়াহিদ মুরাদ বলেন আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছি। সংস্কৃতির যে জায়গাটা আমরা এখন দেখছি এটাকে পরিশোধিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব ।নইলে আমরা বন্ধাত্বের মধ্যে চলে যাব। সংবর্ধিত অতিথি ডক্টর রাধাকান্ত সরকার বলেন দু বাংলার সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন আমাদের সাহস যোগায়। ইদানিং কিছু সাংস্কৃতিক নামধারী ব্যক্তিরা যে অপসংস্কৃতি চর্চা করছে সেটাকে এখনই বাধাগ্রস্থ করা দরকার। নইলে আমাদের পরিণতি ভালো হবে না।
আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক আমার বার্তা পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি শফিউর রহমান শফিক, অমর প্রকাশনীর সত্তাধিকারী কণ্ঠশিল্পী অমর হাওলাদার, মুক্তিযোদ্ধা সাংস্কৃতিক সংসদের মহাসচিব আনন্দ কর্মকার, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা আনন্দকুমার সেন ,আক্কাস আলী ,ইঞ্জিনিয়ার মোঃ ইকবাল হোসেন, কাজল দত্ত, নেহেদ আলী, দ্বিজেন্দ্রনাথ ভৌমিক, সাংবাদিক মাহফুজুর রহমান, সাংবাদিক বশিরুজ্জামান বশির, বিশিষ্ট সংগঠক স্বপন কুমার বেপারী, ভারতের নাগরিক ইফফাত জামান রুপা, মনির হোসেন, সুরুজ মিয়া প্রমূখ। অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত শিল্পীরা সংগীত পরিবেশন করেন।
0 মন্তব্যসমূহ