খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, চর মহেন্দ্রপুর পদ্মা নদীর চর থেকে এক্সভেটর মেশিন দিয়ে মাটি কেটে ট্রাক, বাটাহাম্বা ও পাওয়ার ট্রিলার করে আশপাশের ইটভাটাসহ বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করছেন। এতে নদীর তীরে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। বালু উত্তোলনের কারণে বিভিন্ন স্থানে ধসের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে যেকোনও সময় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ধসে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাসিন্দারা জানান, প্রভাবশালী মাটি ও বালু ব্যবসায়ীদের অনুরোধ করা সত্ত্বেও বালু ও মাটি কাটা অব্যাহত রেখেছেন। সারা দিনরাত ট্রাকে মাটি ও বালু পরিবহন করায় গ্রামীণ সড়কগুলো ধসে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ছে। আবার বালু তোলার কারণে নদের তীরবর্তী ফসলি জমি ও বাড়িঘর হুমকির মুখে পড়েছে।
তারা আরও বলেন, এ অবস্থা চলতে থাকলে আগামী দু’তিন বছরের মধ্যে ফসলি জমি, ভিটে ও বাড়িঘর ধসে নদীগর্ভে বিলীন হবে।
বালু উত্তোলনের সাথে জড়িতরা কীভাবে কাকে ম্যানেজ করে এই বালু উত্তোলন করছে তা কাহারো জানা নেই।
0 মন্তব্যসমূহ