১২ অক্টোবর এক নোটিশে আমাদের জানানো হয়, বঙ্গবন্ধুর পুত্র শেখ রাসেলকে নিয়ে লেখা কবিতা, সৃজনশীল লেখা এবং নিজেদের আঁকা ছবি ২৫ অক্টোবরের মধ্যে জমা দিতে। পূজার ছুটি শেষে স্কুল খোলার পর ২১ থেকে ২৫ অক্টোবর শিক্ষকরা আমাদের বুঝিয়ে দেন কীভাবে কী করতে হবে। এরপর সেগুলো আমাদের কাছ থেকে জমা নেওয়া হয়।
সহকারী শিক্ষক রত্না সাহা ম্যামের নেতৃত্বে সম্পাদনার দায়িত্বে ছিলেন কাইউম হিলালী (মাইকেল) স্যার। পুরো কাজ এবং সাজসজ্জায় ছিলাম আমি ও আমার সহপাঠী মারিয়া, প্রমি, শ্রাবন্তী, তানিয়া, ফারহানা ও ইয়ানা।
অবশেষে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের প্রচেষ্টায় তৈরি হয় সুন্দর এবং তথ্যবহুল দেয়ালিকাটি। এর নাম দেওয়া হয় 'শেখ রাসেল দেয়ালিকা'। দেয়ালে একটি কাঠের বোর্ড লাগানো হয় এবং তার ওপর আঠা দিয়ে লাগানো হয় সাদা কাগজ। সেখানে লাগানো হয় শিক্ষার্থীদের আঁকা শেখ রাসেলের ছবি। তারপর একে একে সাঁটানো হয় কবিতা, গল্প এবং সৃজনশীল লেখাগুলো।
ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া কাশফিয়া জান্নাত কুহুর তৈরি বেশ কয়েকটি প্রজাপতি দেয়ালিকার সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুণ। এখন দেখতে বেশ চমৎকার লাগে।
আমাদের প্রধান শিক্ষক আকলিমা জাহান ম্যাম বলেছেন, এখন থেকে বিশেষ দিবসে নিয়মিত প্রকাশিত হবে দেয়ালিকা। আসলে হওয়াই উচিত। কারণ কাজগুলো করে বেশ আনন্দ পেয়েছি।
2 মন্তব্যসমূহ
আলহামদুলিল্লাহ ভালো একটা নিউজ
উত্তরমুছুনমাশআল্লাহ,
উত্তরমুছুন