সোমবার (২১ মার্চ) দুপুরের দিকে কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. তাজুল ইসলাম এ রায় দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) অনুপ কুমার নন্দী।
আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তিনজন হলেন দৌলতপুর উপজেলার শালিমপুর গ্রামের কামাল হোসেনের ছেলে ওয়াসিম রেজা, একই গ্রামের মৃত নূরু বিশ্বাসের ছেলে সোহেল রানা। ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার কাটদাহ গ্রামের আলী জোয়ার্দারের ছেলে মানিক জোয়ার্দার। তাদের মধ্যে ওয়াসিম রেজা ও মানিক জোয়ার্দার পলাতক রয়েছেন। তাদের আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ডের সঙ্গে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা প্রদান করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।
একই মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত সাতজন হলেন, কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার মশান গ্রামের মৃত খোরশেদ আলীর ছেলে ইদ্রিস, একই উপজেলার মশান কেত্তপুর এলাকার খন্দকার রবিউল ইসলামের ছেলে খন্দকার তৈমুল ইসলাম বিপুল ও শালিমপুর গ্রামের নূর মোহাম্মদ বিশ্বাসের ছেলে ফারুক চেয়ারম্যান।
কুষ্টিয়া সদর উপজেলার চৌড়হাস মতি মিয়ার রেলগেট এলাকার খন্দকার মোছাদ্দেক হোসেন মন্টুর ছেলে উল্লাস খন্দকার, একই উপজেলার উদিবাড়ি এলাকার আমিরুলের ছেলে মনির ও কুষ্টিয়া শহরের পূর্ব মজমপুর এলাকার মৃত আব্দুল খালেক চৌধুরীর ছেলে বিপুল চৌধুরী। দৌলতপুর উপজেলার পচা ভিটা গ্রামের মোজাহার মোল্লার ছেলে আব্দুল মান্নান মোল্লা।
তাদের প্রত্যেককে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। একই সঙ্গে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
0 মন্তব্যসমূহ